লিখেছেন: শমশের
কুরআন
শরীফ এক অপার বিস্ময়! কিভাবে এতে হাজারের উপর বৈজ্ঞানিক আয়াত মাথা উচু করে
স্বগর্বে দাঁড়িয়ে আছে নাস্তিকসহ বোদ্ধামহলে এক বিরাট কৌতুহলের সৃষ্টি
করেছে। একের পর এক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার কিভাবে কুরআন এর
সাথে মিলে যাচ্ছে তার কোন জাগতিক ব্যাখ্যা আমরা খুঁজে পাইনা। এতসব আবিষ্কার
যতই কুরআন এর সাথে মিলে যাচ্ছে ততই
কমছে নাস্তিকতার পাল্লাটা। ইউরোপ সহ সারাবিশ্বে ইসলাম এখন দ্রুত
বর্ধনশীল ধর্ম। অপর দিকে কুটিল মনের নাস্তিকদের সংখ্যা যে দিনকে দিন কমছে
তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। নাস্তিকতার কঠিন বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে এসে ফরহাদ
মজহারদের মত লোক আজ মৌলবাদী হয়ে যায়। নাস্তিকরা কুরআন থেকে
যতগুলি কন্ট্রাডিকশন খুজে বের করার চেষ্টা করেছে ততবার ধরা খেয়েছে।
কুরআনে কোন
বৈজ্ঞানিক ভুল না পেয়ে তারা এরপর শুরু করে
অপপ্রচার। কুরআনে যা বলা হয়নি, তাই তারা বলা শুরু করে। তাদের
অপপ্রচারের একটা প্রোপাগ্যান্ডা হল পৃথিবী সমতল। তারা
দাবি করে কুরআনে নাকি বলা হয়েছে পৃথিবী সমতল। প্রমাণ
হিসেবে তারা যেসব আয়াত ব্যবহার করে তা দেখলে একজন সাধারন শিশুও হাসবে। তারা
যেভাবে এসব আয়াত ব্যবহার করে তাতে আসলে না হাসার কোন কারন নেই। যাইহোক
তাদের এই প্রোপাগ্যান্ডার জবাবটা আমরা দিব। এখানে জবাবের কিছুই নেই, বরঞ্চ
তাদের আলোর দিকে নিয়ে আসাটাই আমাদের লক্ষ্য। আশা করব এরপরে তারা আর এবিষয়ে
তর্ক করবেনা। আজকে আমার উদ্দেশ্য পৃথিবীকে গোলাকার প্রমাণ করা নয়। কারন তা
প্রমাণ করতে কেবল একটা শব্দই যথেষ্ট। দাহাহা।
rashad khalifa কিংবা QXP[Shabbir Ahmed (writer)]
এর অনুবাদ দিয়েই তা প্রমান করে যায়। একটা অনুবাদ ও একটা স্ক্রিনশর্ট দিচ্ছি দাহাহা নিয়ে।