মঙ্গলবার, ২ আগস্ট, ২০১৬

Why relations between Atheism & Drug addiction is so deep?

Written by: A.K Chowdhury
Why human use drugs?
Someone use for test, someone use for mental distress, someone use for forget about the past, someone use it for enjoying his Consumerist life and someone use it for suicide. There are many kinds of Atheist in our society. Someone become atheist because they don’t know much about religions, someone become atheist by knowing the religions. Someone became religious in his past but after seeing the gorgeousness of the world he becomes Atheist letter.  Moreover, some people live a luxury life in his past but he failed to have peace in life then he bound to accept the religious life. Drug addiction, free sex & divorces are seen more widely among the Atheist. But today’s topic is Why relations between Atheism & Drug addiction is so deep? At first of the discussion lets see some survey though, without reference there is no value of writing:

শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৬

নাস্তিক্যবাদের সাথে মাদকাসক্তির সম্পর্ক এতো গভীর কেন?


লিখেছেন: এ.কে চৌধুরী

মানুষ কেন মাদক গ্রহণ করে? কেউ শুধুমাত্র স্বাদের জন্য খায়, কেউ মানসিক যন্ত্রণা দূর করতে খায়, কেউ অতীতকে ভুলে যাওয়ার জন্য খায়, কেউ ভোগবাদী জীবনকে উপভোগ করার জন্য খায় আবার কেউ আত্নহত্যার জন্য খায়। আমাদের সমাজে বিভিন্ন ধরনের নাস্তিক দেখা যায়। কেউ বা ধর্ম সম্পর্কে না জেনে নাস্তিক, কেউ বা ধর্ম সম্পর্কে জেনেই নাস্তিক। কেউ বা প্রথম জীবনে ধার্মিক থেকেও পরবর্তীতে পৃথিবীর বিভিন্ন চাকচিক্য দেখে নাস্তিক হয়ে যায়। কেউ বা প্রথম জীবনে বিলাসিতার মধ্যে থেকেও শান্তি পায় না ফলে ধার্মিকতাকে গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। নাস্তিকদের মধ্যে মাদক, অবাধ যৌনাচার ও ডিভোর্স বেশী দেখা যায়। কিন্তু আজকের লেখার বিষয়বস্তু হচ্ছে নাস্তিক্যবাদের সাথে মাদকাসক্তির সম্পর্ক এতো গভীর কেন? পর্যালোচনার প্রথমেই আমরা  কিছু জরিপ দেখে আসি যেহেতু প্রমাণ ছাড়া লেখালেখির কোন মূল্য নেই : 

রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ইসলামে পুরুষ ও নারীর পর্দা

লিখেছেন- Shamsuddha Al Amin

যখন কেউ ইসলাম প্রচার করতে যায় তখন সবার প্রথম দিকে যে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় তার মধ্যে একটি হল- ইসলামে নারীর পর্দা। অমুসলিম বা মর্ডান মুসলিমদের মন্তব্যের ধরণ গুলো অনেকটা এমন-

১. ইসলাম নারীকে পর্দা দিয়ে পিছনে নিয়ে যাচ্ছে।
২. ইসলাম নারীকে পর্দা দিয়ে অপমান করছে।
৩. ইসলাম নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না
৪. ইসলাম নারীদের ঘরের বাইরে কাজ করতে বাধা দেয়।
৫. পুরুষের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে বাধা দেয়।
৬. ইসলাম নারীকে সব অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে।

এমন আরও নানা প্রশ্ন ও মন্তব্য। আজকের দিনে বেশিরভাগ মিডিয়ার সবচেয়ে বড় টার্গেট হল নানা ভাবে ইসলামকে ছোট করা। ছোট করার জন্য তারা হাতিয়ার হিসেবে বেছে নেয় উপরের মন্তব্যগুলো। আমি এখানে পর্দা সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। অধিকার ও অন্যান্য বিষয়ে পরে লিখব ইনশাআল্লাহ।

আসুন একনজরে ইসলাম পূর্ববর্তী নারীর অবস্থা কেমন ছিল দেখে নেই।

রাসূল(সাঃ) এবং জয়নব(রাঃ) এর বিয়ে সংক্রান্ত আলোচনা

লিখেছেনঃ Shamsuddha Al Amin

অমুসলিমদের একটা বড় আলোচনার বিষয় হল তারা জয়নব(রাঃ) এর সাথে রাসূল(সাঃ) এর বিয়ে নিয়ে অনেক কথা বলেন। তাদের বাজে মন্তব্যের কোন উত্তর দিতে চাই না। তবে যারা একটু মাথা খাটিয়ে জানার জন্য প্রশ্ন করেন তাদের উত্তর দিতে এসেছি। অনেকেই প্রশ্ন করেন, পুত্রবধুকে বিয়ে করার কি দরকার ছিল?? অনেকে বলেন, তাদের নিজের মেয়ের মত কাছে রেখে দিলে কি সমস্যা ছিল?? সকল বিষয় নিয়েই আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

এই বিয়ে নিয়ে আলোচনার আগে আমাদের সবারই কিছু প্রেক্ষাপট জানা দরকার।

জয়নব(রাঃ) রাসূল(সাঃ) এর ফুফাতো বোন। তিনি প্রথমে কুরাইশদের মধ্যে থেকে কাউকে বিয়ে করেছিলেন যার নাম জানা যায় নি। বিধবা হয়ে জয়নব(রাঃ) তার ভাইয়ের সাথে ছিলেন। সম্ভবত ৬২৫ খ্রীষ্টাব্দে রাসূল(সাঃ) জয়নব(রাঃ) এর কাছে যায়েদ(রাঃ) এর বিয়ের প্রস্তাব দেন। যায়েদ(রাঃ) ছিলেন একজন কৃতদাস এবং উপহার স্বরূপ তাকে রাসূল(সাঃ) কে দেওয়া হয়। রাসূল(সাঃ) এর ছেলে সন্তানরা শিশু বয়সে মারা যাবার কারণে রাসূল(সাঃ) যায়েদ(রাঃ)কে অনেক ভালবাসতেন। এবং তিনি তাকে পালক পুত্রের মত দেখতেন। সবাই তাকে যায়েদ বিন মোহাম্মদ(রাঃ) বলে ডাকতেন। পরবর্তীতে কুরআন এর আয়াত নাযিল হলে যায়েদ(রাঃ) কে তার পিতৃ পরিচয়ে ডাকা হত।

জয়নব(রাঃ) প্রথমে বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। কারণ তিনি ছিলেন কুরাইশ বংশের এবং যায়েদ(রাঃ) একজন কৃতদাশ ছিলেন। পরে তাকে বুঝানোর পর জয়নব(রাঃ) সম্মতি দেন এবং বিয়ে করেন। কিন্তু তাদের মধ্যে কিছু সমস্যায় তাদের বিয়ে ভেংগে যায়। জাযেদ(রাঃ) জয়নব(রাঃ) সম্পর্কে রাসূল(সাঃ) এর কাছে নালিশ করলে রাসূল(সাঃ) বলেন- আল্লাহকে ভয় কর এবং তাকে স্ত্রী হিসেবে রাখ। [১]

শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৫

Scientific error in Qur`an ************************ Error 404: not Found

লিখেছেন: শমশের



        কুরআন শরীফ এক অপার বিস্ময়! কিভাবে এতে হাজারের উপর বৈজ্ঞানিক আয়াত মাথা উচু করে স্বগর্বে দাঁড়িয়ে আছে নাস্তিকসহ বোদ্ধামহলে এক বিরাট কৌতুহলের সৃষ্টি করেছে। একের পর এক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার কিভাবে কুরআন এর সাথে মিলে যাচ্ছে তার কোন জাগতিক ব্যাখ্যা আমরা খুঁজে পাইনা। এতসব আবিষ্কার যতই কুরআন এর সাথে মিলে যাচ্ছে ততই কমছে নাস্তিকতার পাল্লাটা। ইউরোপ সহ সারাবিশ্বে ইসলাম এখন দ্রুত বর্ধনশীল ধর্ম। অপর দিকে কুটিল মনের নাস্তিকদের সংখ্যা যে দিনকে দিন কমছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। নাস্তিকতার কঠিন বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে এসে ফরহাদ মজহারদের মত লোক আজ মৌলবাদী হয়ে যায়। নাস্তিকরা কুরআন থেকে যতগুলি কন্ট্রাডিকশন খুজে বের করার চেষ্টা করেছে ততবার ধরা খেয়েছে। 
কুরআনে  কোন বৈজ্ঞানিক ভুল না পেয়ে তারা এরপর শুরু করে অপপ্রচার। কুরআনে যা বলা হয়নি, তাই তারা বলা শুরু করে। তাদের অপপ্রচারের একটা প্রোপাগ্যান্ডা হল পৃথিবী সমতল। তারা দাবি করে কুরআনে নাকি বলা হয়েছে পৃথিবী সমতল। প্রমাণ হিসেবে তারা যেসব আয়াত ব্যবহার করে তা দেখলে একজন সাধারন শিশুও হাসবে। তারা যেভাবে এসব আয়াত ব্যবহার করে তাতে আসলে না হাসার কোন কারন নেই। যাইহোক তাদের এই প্রোপাগ্যান্ডার জবাবটা আমরা দিব। এখানে জবাবের কিছুই নেই, বরঞ্চ তাদের আলোর দিকে নিয়ে আসাটাই আমাদের লক্ষ্য। আশা করব এরপরে তারা আর এবিষয়ে তর্ক করবেনা। আজকে আমার উদ্দেশ্য পৃথিবীকে গোলাকার প্রমাণ করা নয়। কারন তা প্রমাণ করতে কেবল একটা শব্দই যথেষ্ট। দাহাহা। 
rashad khalifa কিংবা QXP[Shabbir Ahmed (writer)
এর অনুবাদ দিয়েই তা প্রমান করে যায়। একটা অনুবাদ ও একটা স্ক্রিনশর্ট দিচ্ছি দাহাহা নিয়ে।